Monday, September 12, 2016

আপনার আইডিতে কয়টি সিম নিবন্ধিত হয়েছে জেনে নিন

আপনার আইডিতে কয়টি সিম নিবন্ধিত হয়েছে জেনে নিন
এখন পর্যন্ত চারটি মোবাইল অপারেটর এ সুবিধা চালু করেছে। একজনের আঙুলের ছাপ একাধিকবার নিয়ে গোপনে অন্যজনের সিম নিবন্ধন হয়েছে, এমন খবর প্রকাশের পর গ্রাহকদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এর পরই মোবাইল অপারেটররা এক এনআইডির অধীনে কতগুলো সিম নিবন্ধন হয়েছে, তা গ্রাহকদের এসএমএস করে জানিয়ে দিয়েছে। যারা এই এসএমএস পাননি, তাঁরা চাইলে এসএমএস কিংবা ডায়াল করে জেনে নিতে পারেন।
গ্রামীণফোন : info লিখে ৪৯৪৯ নম্বরে এসএমএস করুন।
বাংলালিংক : *১৬০০*২# নম্বরে ডায়াল করুন।
রবি : *১৬০০*৩# নম্বরে ডায়াল করুন।
এয়ারটেল : ডায়াল করুন *১২১*৪৪৪৪# নম্বরে।
একজনের নামে ২০টির বেশি সিম নিবন্ধিত থাকলে অতিরিক্ত সিম স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ করে দেওয়া হবে বলেও এসএমএস করে গ্রাহকদের জানানো হয়েছে। অপারেটরগুলোর গ্রাহক সেবাকেন্দ্র থেকে বাড়তি বা অপ্রয়োজনীয় সিম বন্ধ করা যাবে।

Saturday, February 1, 2014

পদ্মভূষণে অস্বীকৃতি


আপডেট: ০০:১৫, ফেব্রুয়ারী ০১, ২০১৪ প্রিন্ট সংস্করণ
ভারতের সাবেক বিচারপতি প্রয়াত জে এস ভার্মার পরিবার তাঁকে দেওয়া মরণোত্তর রাষ্ট্রীয় খেতাব পদ্মভূষণ গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। এ পুরস্কার গ্রহণ বিচারপতি ভার্মার ‘মূল্যবোধের পরিপন্থী’ বলে পরিবার এ সিদ্ধান্ত নেয়। রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির কাছে পাঠানো এক চিঠিতে বিচারপতি ভার্মার স্ত্রী পুষ্পা বলেন, দেশের মানুষের হূদয়ে আসন গড়ে নেওয়াই ভার্মার জন্য সর্বোচ্চ সম্মানের। তিনি কখনোই পুরস্কার, সম্মাননা বা কোনো সুবিধা নিতে আগ্রহী ছিলেন না। আমরা এমন কিছু গ্রহণ করব না যা তিনি জীবদ্দশায় নিজে গ্রহণ করতেন না। পিটিআই।

Saturday, March 23, 2013

প্রতীক্ষা


এইচ এম শরীফ উল্লাহ
********************
তোমার অনিন্দ্য চেতনায় আমি মিশে যেতে চাই;
তোমার হৃদয়ের উঞ্চতায় আমি স্পন্দন হতে চাই;
তোমার সুখস্পর্শে আমি ছায়া হয়ে মায়া দিতে চাই;
তোমার কালো রাতে আলো হয়ে দীপ জ্বালাতে চাই;
তোমার নিঃশ্বাসের উঞ্চতায় বকুলের সৌরভ ছড়াতে চাই;
তোমার আনন্দে চিক চিক করা বিস্ফারিত দৃষ্টির সীমানায়,
এক ঝলক ভালোবাসার রং ছড়াতে চাই;
এই দেখ, আমার অঞ্জলি ভরা ভালোবাসা!
তোমার প্রেম মন্দিরে দাঁড়িয়ে প্রতীক্ষারত।
————
জুলাই-৮, ২০১২
রেটিং করুন:
Rating: 0.0/5 (0 votes cast)
Rating: 0 (from 0 votes)
এই পোস্টের বিষয়বস্তু ও বক্তব্য একান্তই পোস্ট লেখকের নিজের, লেখার যে কোন নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব লেখকের। অনুরূপভাবে যে কোন মন্তব্যের নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মন্তব্যকারীর। শব্দনীড় ব্লগ কোন লেখা ও মন্তব্যের অনুমোদন বা অননুমোদন করে না।
▽ এই পোস্টের ব্যাপারে আপনার কোন আপত্তি আছে?

১৩ টি মন্তব্য (লেখকের ৬টি) | ৬ জন মন্তব্যকারী

  1. ফকির আবদুল মালেক : ০৮-০৭-২০১২ | ২০:৫৪ |
    Delete
    ছোট কিন্তু হৃদয়গ্রাহী।
    …………………..
    কবে যে কবিরা তোমাকে ছাড়া লিখবে কবিতা
    আমি তোমায় নিয়ে দেখ কিছু লিখি না কোন কথা
    শুধু যখন আকাশ অনেক সুন্দর হয়ে হয় নীল
    আমি শুধু তোমাতে হয়ে যাই লীন।
    …….. লীন হলে কি কিছু যায় লিখ?
  2. ডা. দাউদ : ০৮-০৭-২০১২ | ২২:২১ |
    Delete
    তোমার নিঃশ্বাসের উঞ্চতায় বকুলের সৌরভ ছড়াতে চাই;
    তোমার আনন্দে চিক চিক করা বিস্ফারিত দৃষ্টির সীমানায়,
    এক ঝলক ভালোবাসার রং ছড়াতে চাই;
    এত্ত কিছুই চাইলেন
    কি পেলেন তাতো জানলেন না Smile
    মনে হচ্ছে অনেক দিন পর আপনার কাব্য পড়ার সুযোগ পেলাম
    আমার আন্তরিক অভিনন্দন জানবেন।
  3. এস. এম. কামরুল আহসান : ০৮-০৭-২০১২ | ২৩:০০ |
    Delete
    ই দেখ, আমার অঞ্জলি ভরা ভালোবাসা!
    তোমার প্রেম মন্দিরে দাঁড়িয়ে প্রতীক্ষারত।
    বাহ! হৃদয় ভরে গেল।
  4. চারুমান্নান : ০৯-০৭-২০১২ | ১০:৪০ |
    Delete
    এই দেখ, আমার অঞ্জলি ভরা ভালোবাসা!
    তোমার প্রেম মন্দিরে দাঁড়িয়ে প্রতীক্ষারত।
    বাহা দারুন প্রেম,,,,,,,,,,,
  5. বিষণ্ণময়ী : ০৯-০৭-২০১২ | ১৪:৪৯ |
    Delete
    ছোট লেখনী অনেক বড় কিছু বলে গেলেন সেই তোমাকে যদি সেই তোমাকে বুঝেন তবেই আপনি স্বার্থক।
    ভাল হয়েছে লেখাটা।

মা'য়ের জন্য ফুল


Image(047)
ফুলের দোকানের সামনে এসে একজন ভদ্রলোক তার গাড়ি থামালেন।
উদ্দেশ্য তার মা’য়ের জন্য কিছু ফুল কিনবেন। যিনি এখান থেকে প্রায় দু’শ মাইল
দূ্রে বাস করেন। গাড়ি থেকে বের হওয়ার সময়, তিনি লক্ষ করলেন, দোকানের
পাশে, পায়ে হাটার পাকা রাস্তার কিনারে মনখারাপ করে একটি ছোট্ট বালিকা বসে আছে।
ভদ্রলোক তাকে জিজ্ঞেস করলেন, “কি গো, তুমি এভাবে মন খারাপ করে
বসে আছো কেনো?”
বালিকা বললো, ” আমার মা’য়ের জন্য একটি ফুল কিনতে চেয়েছিলাম, কিন্তু আমার কাছে শুধু ৭৫ সেন্ট আছে; এবং একটি ফুলের দাম দুই ডলার।”
লোকটি মুচকি হেসে বললেন, “এসো আমার সাথে দোকানে।আমি তোমাকে
একটি ফুল কিনে দেব।”
তিনি ছোট্ট বালিকাটির জন্য একটি ফুল কিনলেন। এবং নিজের মা’য়ের
জন্যও ফুল দেয়ার অর্ডার করলেন। যখন দেখলেন, বালিকাটি চলে যাচ্ছে, তিনি
বালিকাকে বললেন, “চলো, তোমাকে তোমাদের বাড়ি পৌঁছে দেই।”
“হ্যা, দয়া করে আমার মা’য়ের কাছে আমাকে পৌঁছে দিন।” বালিকা বললো।
সে তাকে রাস্তা দেখিয়ে একটি কবরস্থানের দিকে নিয়ে গেলো। নতুন একটি কবরের উপর সে ফুলটি রাখলো।
মানুষটি ফুলের দোকানে আবার ফিরে এলেন, একটি ফুলের তোড়া উঠালেন
এবং দু’শ মাইল দূরে ড্রাইভ করে তার মা’য়ের বাড়ি চলে এলেন।
শিক্ষাঃ জীবন খুব ছোট। যিনি তোমাকে ভালোবাসে্ন এবং যত্ন নেন, তার জন্য যতটুকু সময় দেয়া তোমার পক্ষে সম্ভব, তার সাথেই সময়টা কাটিয়ে দাও।
—————–
অনূদিত
রেটিং করুন:
Rating: 0.0/5 (0 votes cast)
Rating: 0 (from 0 votes)
এই পোস্টের বিষয়বস্তু ও বক্তব্য একান্তই পোস্ট লেখকের নিজের, লেখার যে কোন নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব লেখকের। অনুরূপভাবে যে কোন মন্তব্যের নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মন্তব্যকারীর। শব্দনীড় ব্লগ কোন লেখা ও মন্তব্যের অনুমোদন বা অননুমোদন করে না।
▽ এই পোস্টের ব্যাপারে আপনার কোন আপত্তি আছে?

১০ টি মন্তব্য (লেখকের ৫টি) | ৫ জন মন্তব্যকারী

  1. বিষণ্ণময়ী : ১৯-০৭-২০১২ | ১৩:৪০ |
    Delete
    এই শিক্ষাটা সবাই পালন করলে কোন বাবা মা কে ওল্ড হোমে জীবনের শেষ সময় কাটাতে হবে না।
    সুন্দর গল্প শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ।